Contacts
Info
হযরত মুশফিক আহমাদ রহঃ এর বয়ান ও মুজাকারা
=====================================
........................................................................
হযরত মুশফিক আহমাদ রহঃ সম্পর্কে কিছু কথা
........................................................................
১৯৪২ সালে সিলেটের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থ বিজ্ঞানে মাস্টার্স করার পর উচ্চতর শিক্ষার জন্য ১৯৬৫ সালের দিকে ফ্রান্সে যান। সেখানেই আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে তাবলীগের সাথে যুক্ত হন। সেই থেকে ফ্রান্সের তাবলীগের মেহনতের সাথে আত্মিক সম্পর্কের সূচনা এবং আজীবন বহুবার মেহনতের নেসবতে ফ্রান্স সফর করেন। আজকের পশ্চিম ইউরোপের তাবলীগের প্রাণকেন্দ্র ফ্রান্স হওয়ার পেছনে যাদের অবদান উল্লেখ না করলেই নয় তাঁরা হলেন নিজামুদ্দিনের মুরুব্বী আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর সানাউল্লাহ (দা.বা.) এবং বাংলাদেশের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মুশফিক আহমাদ রহঃ। ফ্রেঞ্চ ভাষায় কুরাআনে কারীমের প্রথম তাফসীর লেখক হযরত হামিদুল্লাহ সাহেব রহঃ একবার মিশর সফরের সময় তাঁকে বলেছিলেন, "মুশফিক, গোটা ইউরোপ জুড়ে যত আনওয়ারাত দেখতে পাচ্ছো, তা শুধু তোমাদের দুই জনের কামাই !! তুমি আর সানাউল্লাহ।" আমেরিকা, ইউরোপ সহ পৃথিবীর অনেক দেশে তিনি সফর করেছেন। বাংলাদেশের বাইরেও বিশেষ করে ফ্রান্স ও আরব বিশ্বে উনার অনেক মুহিব্বীন আছেন। পাকিস্তানের প্রয়াত আমীর ভাই আব্দুল ওয়াহাব রহঃ (যিনি হযরত মাওলানা ইলিয়াস রহঃ এর সোহবতপ্রাপ্ত) এর সোহবতে দীর্ঘ ১ সালেরও অধিক সময় পাকিস্তানে সফর করেন।
তিনি ১৯৭৪ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগে অধ্যাপনা শুরু করেন। নিজামুদ্দিনের মুরুব্বীরা তাঁকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন। বিশেষ করে হযরতজী এনামুল হাসান রহঃ উনাকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন, যার সাক্ষ্য আজও আলীগড়ের মুরুব্বীরা দিয়ে থাকেন। বাংলাদেশের অনেক উলামা হযরতদের সাথে তাঁর গভীর ভালোবাসার সম্পর্ক ছিল, বিশেষ করে সন্দিপী হুজুর মাওলানা ইদ্রিস রহঃ তাঁকে বিশেষ স্নেহের নজরে দেখতেন।
হযরত মাওলানা আবরারুল হক রহঃ এর বিশিষ্ট খলীফা হযরত মাওলানা মাহমুদুল হাসান (দা.বা.) তাঁকে খেলাফত প্রদান করেছেন। এছাড়া, হাফেজ্জী হুজুর রহঃ এর খলীফা হযরত মাওলানা খালিদ সাইফুল্লাহ (দা.বা.) তাঁকে খেলাফত প্রদান করেছেন। বাংলাদেশের দুজন স্বনামধন্য আলেম মুফতি ইজহারুল ইসলাম চাটগামী (দা.বা.) এবং মুফতি গোলাম রহমান খুলনবী (দা.বা.) তাঁকে হাদিসের ঈজাজত প্রদান করেন।
২০১৫ সালের ২ সেপ্টেম্বর রংপুরে আল্লাহর রাস্তায় সফররত অবস্থায় অত্যন্ত মোবারক আমলী হালতে ইন্তেকাল করেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। হযরত মাওলানা মাহমুদুল হাসান (দা.বা.) তাঁর জানাযার নামাজ পড়ান। আল্লাহ তায়ালা তাঁকে জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুন। (আমিন)
=====================================
........................................................................
হযরত মুশফিক আহমাদ রহঃ সম্পর্কে কিছু কথা
........................................................................
১৯৪২ সালে সিলেটের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থ বিজ্ঞানে মাস্টার্স করার পর উচ্চতর শিক্ষার জন্য ১৯৬৫ সালের দিকে ফ্রান্সে যান। সেখানেই আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে তাবলীগের সাথে যুক্ত হন। সেই থেকে ফ্রান্সের তাবলীগের মেহনতের সাথে আত্মিক সম্পর্কের সূচনা এবং আজীবন বহুবার মেহনতের নেসবতে ফ্রান্স সফর করেন। আজকের পশ্চিম ইউরোপের তাবলীগের প্রাণকেন্দ্র ফ্রান্স হওয়ার পেছনে যাদের অবদান উল্লেখ না করলেই নয় তাঁরা হলেন নিজামুদ্দিনের মুরুব্বী আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর সানাউল্লাহ (দা.বা.) এবং বাংলাদেশের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মুশফিক আহমাদ রহঃ। ফ্রেঞ্চ ভাষায় কুরাআনে কারীমের প্রথম তাফসীর লেখক হযরত হামিদুল্লাহ সাহেব রহঃ একবার মিশর সফরের সময় তাঁকে বলেছিলেন, "মুশফিক, গোটা ইউরোপ জুড়ে যত আনওয়ারাত দেখতে পাচ্ছো, তা শুধু তোমাদের দুই জনের কামাই !! তুমি আর সানাউল্লাহ।" আমেরিকা, ইউরোপ সহ পৃথিবীর অনেক দেশে তিনি সফর করেছেন। বাংলাদেশের বাইরেও বিশেষ করে ফ্রান্স ও আরব বিশ্বে উনার অনেক মুহিব্বীন আছেন। পাকিস্তানের প্রয়াত আমীর ভাই আব্দুল ওয়াহাব রহঃ (যিনি হযরত মাওলানা ইলিয়াস রহঃ এর সোহবতপ্রাপ্ত) এর সোহবতে দীর্ঘ ১ সালেরও অধিক সময় পাকিস্তানে সফর করেন।
তিনি ১৯৭৪ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগে অধ্যাপনা শুরু করেন। নিজামুদ্দিনের মুরুব্বীরা তাঁকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন। বিশেষ করে হযরতজী এনামুল হাসান রহঃ উনাকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন, যার সাক্ষ্য আজও আলীগড়ের মুরুব্বীরা দিয়ে থাকেন। বাংলাদেশের অনেক উলামা হযরতদের সাথে তাঁর গভীর ভালোবাসার সম্পর্ক ছিল, বিশেষ করে সন্দিপী হুজুর মাওলানা ইদ্রিস রহঃ তাঁকে বিশেষ স্নেহের নজরে দেখতেন।
হযরত মাওলানা আবরারুল হক রহঃ এর বিশিষ্ট খলীফা হযরত মাওলানা মাহমুদুল হাসান (দা.বা.) তাঁকে খেলাফত প্রদান করেছেন। এছাড়া, হাফেজ্জী হুজুর রহঃ এর খলীফা হযরত মাওলানা খালিদ সাইফুল্লাহ (দা.বা.) তাঁকে খেলাফত প্রদান করেছেন। বাংলাদেশের দুজন স্বনামধন্য আলেম মুফতি ইজহারুল ইসলাম চাটগামী (দা.বা.) এবং মুফতি গোলাম রহমান খুলনবী (দা.বা.) তাঁকে হাদিসের ঈজাজত প্রদান করেন।
২০১৫ সালের ২ সেপ্টেম্বর রংপুরে আল্লাহর রাস্তায় সফররত অবস্থায় অত্যন্ত মোবারক আমলী হালতে ইন্তেকাল করেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। হযরত মাওলানা মাহমুদুল হাসান (দা.বা.) তাঁর জানাযার নামাজ পড়ান। আল্লাহ তায়ালা তাঁকে জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুন। (আমিন)
Hazrat Mushfiq Ahmad rh. ৷৷ মাজালিসে মুশফিক আহমাদ রহঃ
Hazrat Mushfiq Ahmad rh. ৷৷ মাজালিসে মুশফিক আহমাদ রহঃ
-
আল্লাহর ইচ্ছা অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা
12 DEC 2023 · আল্লাহর ইচ্ছা অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা ১৬ মার্চ, ২০১২। রাজশাহী ইউনিভার্সিটি সেন্ট্রাল মসজিদ। পুরনো জিম্মাদার ছাত্রদের উদ্দেশ্যে বয়ান। - -
-
-
আসল দ্বীনদার ব্যক্তি
4 DEC 2023 -
আসবাবের জগত বনাম গায়েবী জগত
4 DEC 2023 -
আসল দ্বীনদারি
4 DEC 2023 -
আসল লাভ-ক্ষতি (মাস্তুরাতের উদ্দেশ্যে বয়ান)
4 DEC 2023 -
-
আল্লাহর সাথে সম্পর্ক-রিযিক ও বরকত
4 DEC 2023 -
আসল তাবলীগ
4 DEC 2023
হযরত মুশফিক আহমাদ রহঃ এর বয়ান ও মুজাকারা
=====================================
........................................................................
হযরত মুশফিক আহমাদ রহঃ সম্পর্কে কিছু কথা
........................................................................
১৯৪২ সালে সিলেটের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থ বিজ্ঞানে মাস্টার্স করার পর উচ্চতর শিক্ষার জন্য ১৯৬৫ সালের দিকে ফ্রান্সে যান। সেখানেই আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে তাবলীগের সাথে যুক্ত হন। সেই থেকে ফ্রান্সের তাবলীগের মেহনতের সাথে আত্মিক সম্পর্কের সূচনা এবং আজীবন বহুবার মেহনতের নেসবতে ফ্রান্স সফর করেন। আজকের পশ্চিম ইউরোপের তাবলীগের প্রাণকেন্দ্র ফ্রান্স হওয়ার পেছনে যাদের অবদান উল্লেখ না করলেই নয় তাঁরা হলেন নিজামুদ্দিনের মুরুব্বী আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর সানাউল্লাহ (দা.বা.) এবং বাংলাদেশের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মুশফিক আহমাদ রহঃ। ফ্রেঞ্চ ভাষায় কুরাআনে কারীমের প্রথম তাফসীর লেখক হযরত হামিদুল্লাহ সাহেব রহঃ একবার মিশর সফরের সময় তাঁকে বলেছিলেন, "মুশফিক, গোটা ইউরোপ জুড়ে যত আনওয়ারাত দেখতে পাচ্ছো, তা শুধু তোমাদের দুই জনের কামাই !! তুমি আর সানাউল্লাহ।" আমেরিকা, ইউরোপ সহ পৃথিবীর অনেক দেশে তিনি সফর করেছেন। বাংলাদেশের বাইরেও বিশেষ করে ফ্রান্স ও আরব বিশ্বে উনার অনেক মুহিব্বীন আছেন। পাকিস্তানের প্রয়াত আমীর ভাই আব্দুল ওয়াহাব রহঃ (যিনি হযরত মাওলানা ইলিয়াস রহঃ এর সোহবতপ্রাপ্ত) এর সোহবতে দীর্ঘ ১ সালেরও অধিক সময় পাকিস্তানে সফর করেন।
তিনি ১৯৭৪ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগে অধ্যাপনা শুরু করেন। নিজামুদ্দিনের মুরুব্বীরা তাঁকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন। বিশেষ করে হযরতজী এনামুল হাসান রহঃ উনাকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন, যার সাক্ষ্য আজও আলীগড়ের মুরুব্বীরা দিয়ে থাকেন। বাংলাদেশের অনেক উলামা হযরতদের সাথে তাঁর গভীর ভালোবাসার সম্পর্ক ছিল, বিশেষ করে সন্দিপী হুজুর মাওলানা ইদ্রিস রহঃ তাঁকে বিশেষ স্নেহের নজরে দেখতেন।
হযরত মাওলানা আবরারুল হক রহঃ এর বিশিষ্ট খলীফা হযরত মাওলানা মাহমুদুল হাসান (দা.বা.) তাঁকে খেলাফত প্রদান করেছেন। এছাড়া, হাফেজ্জী হুজুর রহঃ এর খলীফা হযরত মাওলানা খালিদ সাইফুল্লাহ (দা.বা.) তাঁকে খেলাফত প্রদান করেছেন। বাংলাদেশের দুজন স্বনামধন্য আলেম মুফতি ইজহারুল ইসলাম চাটগামী (দা.বা.) এবং মুফতি গোলাম রহমান খুলনবী (দা.বা.) তাঁকে হাদিসের ঈজাজত প্রদান করেন।
২০১৫ সালের ২ সেপ্টেম্বর রংপুরে আল্লাহর রাস্তায় সফররত অবস্থায় অত্যন্ত মোবারক আমলী হালতে ইন্তেকাল করেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। হযরত মাওলানা মাহমুদুল হাসান (দা.বা.) তাঁর জানাযার নামাজ পড়ান। আল্লাহ তায়ালা তাঁকে জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুন। (আমিন)
=====================================
........................................................................
হযরত মুশফিক আহমাদ রহঃ সম্পর্কে কিছু কথা
........................................................................
১৯৪২ সালে সিলেটের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থ বিজ্ঞানে মাস্টার্স করার পর উচ্চতর শিক্ষার জন্য ১৯৬৫ সালের দিকে ফ্রান্সে যান। সেখানেই আল্লাহ তায়ালার অশেষ মেহেরবানীতে তাবলীগের সাথে যুক্ত হন। সেই থেকে ফ্রান্সের তাবলীগের মেহনতের সাথে আত্মিক সম্পর্কের সূচনা এবং আজীবন বহুবার মেহনতের নেসবতে ফ্রান্স সফর করেন। আজকের পশ্চিম ইউরোপের তাবলীগের প্রাণকেন্দ্র ফ্রান্স হওয়ার পেছনে যাদের অবদান উল্লেখ না করলেই নয় তাঁরা হলেন নিজামুদ্দিনের মুরুব্বী আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর সানাউল্লাহ (দা.বা.) এবং বাংলাদেশের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মুশফিক আহমাদ রহঃ। ফ্রেঞ্চ ভাষায় কুরাআনে কারীমের প্রথম তাফসীর লেখক হযরত হামিদুল্লাহ সাহেব রহঃ একবার মিশর সফরের সময় তাঁকে বলেছিলেন, "মুশফিক, গোটা ইউরোপ জুড়ে যত আনওয়ারাত দেখতে পাচ্ছো, তা শুধু তোমাদের দুই জনের কামাই !! তুমি আর সানাউল্লাহ।" আমেরিকা, ইউরোপ সহ পৃথিবীর অনেক দেশে তিনি সফর করেছেন। বাংলাদেশের বাইরেও বিশেষ করে ফ্রান্স ও আরব বিশ্বে উনার অনেক মুহিব্বীন আছেন। পাকিস্তানের প্রয়াত আমীর ভাই আব্দুল ওয়াহাব রহঃ (যিনি হযরত মাওলানা ইলিয়াস রহঃ এর সোহবতপ্রাপ্ত) এর সোহবতে দীর্ঘ ১ সালেরও অধিক সময় পাকিস্তানে সফর করেন।
তিনি ১৯৭৪ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগে অধ্যাপনা শুরু করেন। নিজামুদ্দিনের মুরুব্বীরা তাঁকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন। বিশেষ করে হযরতজী এনামুল হাসান রহঃ উনাকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন, যার সাক্ষ্য আজও আলীগড়ের মুরুব্বীরা দিয়ে থাকেন। বাংলাদেশের অনেক উলামা হযরতদের সাথে তাঁর গভীর ভালোবাসার সম্পর্ক ছিল, বিশেষ করে সন্দিপী হুজুর মাওলানা ইদ্রিস রহঃ তাঁকে বিশেষ স্নেহের নজরে দেখতেন।
হযরত মাওলানা আবরারুল হক রহঃ এর বিশিষ্ট খলীফা হযরত মাওলানা মাহমুদুল হাসান (দা.বা.) তাঁকে খেলাফত প্রদান করেছেন। এছাড়া, হাফেজ্জী হুজুর রহঃ এর খলীফা হযরত মাওলানা খালিদ সাইফুল্লাহ (দা.বা.) তাঁকে খেলাফত প্রদান করেছেন। বাংলাদেশের দুজন স্বনামধন্য আলেম মুফতি ইজহারুল ইসলাম চাটগামী (দা.বা.) এবং মুফতি গোলাম রহমান খুলনবী (দা.বা.) তাঁকে হাদিসের ঈজাজত প্রদান করেন।
২০১৫ সালের ২ সেপ্টেম্বর রংপুরে আল্লাহর রাস্তায় সফররত অবস্থায় অত্যন্ত মোবারক আমলী হালতে ইন্তেকাল করেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। হযরত মাওলানা মাহমুদুল হাসান (দা.বা.) তাঁর জানাযার নামাজ পড়ান। আল্লাহ তায়ালা তাঁকে জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুন। (আমিন)
Information
Author | Al Mursalin Samrat |
Categories | Islam |
Website | - |
mursalin.emp@gmail.com |
Copyright 2024 - Spreaker Inc. an iHeartMedia Company